অনলাইন লাইভ ক্লাসে হঠাৎ মা নগ্ন অবস্থায় ক্যামেরার সামনে

অনলাইন লাইভ ক্লাসে ছেলেটি জোম অ্যাপ দিয়ে ভিডিও কলের মাধ্যমে ডিজিটাল অনলাইন ক্লাস করতে ছিলেন।স্কুল শিক্ষিকাও জোম অ্যাপ ব্যাবহার করে ভিডিও কলের মাধ্যমে ছাত্রের সাথে লাইভে ক্লাস নিচ্ছিলেন।আর ছাত্রও খুব মনো্যোগ সহকারে ক্লাস করতে ছিলেন।করোনার ভাইরাসের প্রভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের মন-মানসিকতারও পরিবর্তন ঘটেছে।আগের মত নিয়মিত স্কুলে যেতে হয় না।বর্তমান পরিস্থিতে সরকার ছাত্রদের নিজ নিজ বাড়িকেই এক একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলেছেন।একটা স্মার্ট ফোন আর নেট কানেকশন থাকলেই ছা্ত্রদের অনলাইন ক্লাস নেওয়া সম্ভব।তবে অনলাইন ক্লাসে দেখা দিচ্ছে নানান ধরনের সমস্যা। এবং সেই সমস্যা গুলো ভাইরাল হয়ে বার বার সামানে চলে আসছে।
বাড়িতে বসে থেকে অনলাইনে ক্লাস করার সুবিধার পাশাপাশি বেশ কিছু অসুবিধাও দেখা দিয়েছে।ফলে স্কুলের বাচ্চারা বিভিন্ন ধরনে সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়ছে। তারা আরও বিভিন্ন ধরনের উপভিত্তি ভাতা থেকেও সুযোগ সুবিধা হারাচ্ছে।স্কুলের সহপাঠীদের সাথে যদি মেলামেশা না করতে পারে তাহলে একজন শিশুর বিকাশ হবে কীভাবে?তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে শিক্ষক ও গার্ডিয়ানদের মধ্যেও।তার মধ্যে অনেক শিক্ষার্থীর বাড়িতে নিরিবিলি বসে ক্লাস করার পরিবেশ খুব কমই রয়েছে।ফলে মাঝে মধ্যেই ঘটে যাচ্ছে অপ্রীতিকর ঘটনা।
কোন এক শিক্ষিকার অনলাই লাইভ ক্লাস নেওয়ার সময় ক্যামেরার সামনে চলে এলেন নগ্ন অবস্থায় শিক্ষার্থীর মা।হয়তো সেই সময়ে তিনি বাথরুমে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।কিন্তু ডিজিটাল স্মার্ট ফোনের ক্যামেরার ফোকাস যে ঐ দিকেই ঘুরানো ছিল তা হয়ত তিনি আচঁ করতে পারেননি।কিন্তু যতক্ষনে তিনি বুঝতে পারেন ততক্ষন হয়তো অনেক দেরি হয়ে গেছিল।ছাত্রের শিক্ষিকাও এমন অপ্রিতিকর ঘটনায় মুখোমুখি হয়ে বিব্রত অনুভব করেন।এরকম একটা অপ্রীতিকর ঘটনায় যে পড়তে হবে তা তিনি কখনো ভাবতেই পারেননি।এমনকী সেই সময় শিক্ষার্থীও স্তব্ধ হয়ে পড়েন।
জুম অ্যাপের ভিডিও কলের সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও যে রয়েছে তা এই ১৪ সেকেন্ডের ভিডিও দেখলেই খুব সহজেই বুঝা যায়।তবে শিক্ষিকা সেই অপ্রীতিকর পরিস্থিতে সম্পর্কে শিক্ষার্থীকে অবগত করার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শিক্ষার্থী ছোট ছেলে পক্ষে খুব তাড়াতাড়ি আচঁ করা সম্ভব হয়নি।।ঐ সময়ে ভিডিও দেখার পর লাইভে থাকা অনেক শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাস বন্ধ করে দিয়েছিলেন।
তবে আরও শোনা গেছে যে, এই রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতে আরও অনেক বার পড়তে হয়েছে বলে জানিয়েছেন অনেক শিক্ষক ও শিক্ষিকা।তাই অনেক শিক্ষক ও শিক্ষিকা জুম অ্যাপ কর্তৃপক্ষকে বলেছেন যে তাদের ভিডিও কলের ফোকাসটা সম্পর্কে যেন কোন একটা ব্যাবস্থা নেন।তারা এও বলেছেন যে, জুম অ্যাপের ভিডিও কলের সময় ক্যামেরার ফোকাস যেন শুধু সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির উপর যেন ম্যানুয়ালি ফোকাস করা যায়।ফলে এই সমস্যা আর দ্বিতীয় বার হতে পারবে না।
এই আর্টিকেল বা অন্য যেকোন বিষয়ে আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে তাৎক্ষনিক উত্তর পেতে আমাদের আপডেট খবর ফোরামে ভিজিট করে প্রশ্ন করুন। Forum: http://updatekhobor.com/forum