১. ঘন দুধ আর দুধের সর, হার্টের ক্ষতি নিরন্তর।
২. চামড়া আর মাছের পেটি, সর্বনাশা ডেকে আনে।
৩. তেল যতো কম খাবে, হার্ট ততো ভালো থাকবে।
৪. চর্বি আর লাল মাংস, স্ট্রোক ডেকে আনে, জীবন ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়।
৫. চা-তে দুধ আর চিনি তাহলে উপকার নেই, ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবণা থাকে।
৬. নিত্য লাল চা খেলে অনেক উপকার হয়।
৭. খুব বেশি গরম চা, পেটের অপকার ডেকে আনে।
৮. রোজ একটু করে টক খেলে, প্রেশার অনেক কমে যায়।
৯. খালি পেটে নিম পাতা খেলে, ডায়াবেটিস দূর হয় এবং বাত বেথ্যা কমে যায়।
১০. রোজ কিছু পথ হাটলে, শারিরীক ব্যায়াম হয়।
১১. সারাদিন দুশ্চিন্তা করলে, স্বরণশক্তি কমে যায়।
১২. খাওয়ার পরে রাত জাগলে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
১৩. মাঝে মাঝে উপবাস করলে, অনেক ধরনের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১৪. প্রাণ খুলে হাসলে, হা্র্ট ভালো থাকে।
১৫. বিধি যে মানে না, ব্যাধি তার কাছ থেকে সরে না।
১৬. ঝুনা নারিকেলের দুধ, ঐটা হলো যমের দূত।
১৭. ডিমের কুসুম খেলে, হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি বাড়ে।
১৮. খাবারের আগে হাতে সাবান দিলে, বহু ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১৯. বাচ্চার মুখে চুমু খাওয়া, নিজের রোগ কপি করে বাচ্চাকে দেওয়া।
২০. খাওয়ার পরে দাঁত মাঝে যে, তার দাঁত বেশিদিন বাঁচে।
২১. যেখানে সেখানে থুথু ফেলা, পরিবেশকে দূষণ করা।
২২. ব্যাধি থেকে যদি মুক্তি চাও, বিধি মালা মেনে নাও।
২৩. রোখ সরাতে সহায় হয়, সেই খাদ্যকে ঔষধ কয়।
২৪. থুথু দিয়ে টাকা গোনা, দেহের ব্যাধির বীজ বুনা।
২৫. ব্যাধির চিন্তা সারাক্ষন, তার স্বাস্থ্য বিসর্জন।
২৬. কাঁকড়া ও গলদার ঘিলু খায়, হার্টের খুব বেশি ক্ষতি হয়ে থাকে।